গ্রীষ্ম কি শীত- শরীর সবসময় আর্দ্র রাখা জরুরি। প্রচুর পানি পানে শরীরকে বিভিন্ন রোগ থেকে দূরে রাখে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে। বাইরে বেরোনোর সময় অবশ্যই পানির বোতল সঙ্গে নেবেন।
তবে খেয়াল করে পানির বোতল সবসময় পরিষ্কার রাখতে হবে। অনেক সময় দেখা যায় পানি বিশুদ্ধ, কিন্তু বোতল নোংরা হয়ে আছে। বোতলের ভাঁজে বা ভেতরের তলায় জীবাণু জমে থাকে যা খুবই ক্ষতিকর হতে পারে। বোতলের মুখে বা ভেতরে ব্যাকটেরিয়া ছড়াতে পারে যা পেটের অসুখের জন্য দায়ী।
অনেকে বোতল পরিষ্কারের জন্য গরম পানি ব্যবহার করেন। গরম পানিতে বোতল ধুয়ে পরিষ্কার করা যায়। গরম পানি কিছু জীবাণু ধ্বংস করে কিন্তু পুরোপুরি জীবাণুমুক্ত পরিষ্কার হয় না। তাই গুণগত মানসম্পন্ন পানি পানের জন্য বোতল পরিষ্কার করা জরুরি।
পাঁচটি উপায়ে বোতল জীবাণুমুক্ত পরিষ্কার করতে পারেন-
১
বোতল ভালোভাবে পরিষ্কারের সহজ পথ হচ্ছে সিঙ্ক অথবা ডিসওয়াশার ব্যবহার করা। বোতলের তলা পরিষ্কার হয়েছে কিনা তা অবশ্যই দেখে নেবেন।
২
সাবান পানিতে বা ডিটারজেন্ট মিশিয়ে বোতল ভিজিয়ে রাখুন। ১০-১৫ মিনিট পর ব্রাশ দিয়ে বোতল পরিষ্কার করে নিন। বোতলের ঢাকনা এবং নল খুলে আলাদাভাবে পরিষ্কার করুন।
৩
ভিনেগারের উপর ভরসা করতে পারেন। প্রাকৃতিক ক্লিনজার ব্যবহার করতে চাইলে ভিনেগার সর্বোৎকৃষ্ট উপায় হতে পারে। বোতলের তলা এবং মুখের ভেতরের দিকে জমে থাকা জীবাণু এবং ছোট ভাইরাস ধ্বংস করতে সাদা ভিনেগার বেশ কার্যকরী। এটি ব্যবহারে দীর্ঘসময় লাগলেও চমৎকার কাজ করে। পানিভর্তি বোতলে ভিনেগার ভরে সারা রাত রেখে দিন। কেমিক্যালমুক্ত বোতল পাবেন।
৪
পরিষ্কারক উপাদান ব্যবহার করতে পারেন। হালকা পরিষ্কারক উপাদান জীবাণু ধ্বংস করতে বেশ কার্যকরী। পানিতে ব্লিচিং পাউডার মিশিয়ে এতে বোতল ভালোভাবে ভিজিয়ে নিন। ধোয়ার পর বোতল শুকাতে দিন।
৫
পরিষ্কারক ট্যাবলেট ব্যবহার করা। যেকোনো ধরনের দ্রবীভূত ট্যাবলেট বোতল চমৎকারভাবে পরিষ্কার করে। পানিভর্তি বোতলে ট্যাবলেট ঢেলে দিন। ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন। বোতল চমৎকার পরিষ্কার হবে।
তবে খেয়াল করে পানির বোতল সবসময় পরিষ্কার রাখতে হবে। অনেক সময় দেখা যায় পানি বিশুদ্ধ, কিন্তু বোতল নোংরা হয়ে আছে। বোতলের ভাঁজে বা ভেতরের তলায় জীবাণু জমে থাকে যা খুবই ক্ষতিকর হতে পারে। বোতলের মুখে বা ভেতরে ব্যাকটেরিয়া ছড়াতে পারে যা পেটের অসুখের জন্য দায়ী।
অনেকে বোতল পরিষ্কারের জন্য গরম পানি ব্যবহার করেন। গরম পানিতে বোতল ধুয়ে পরিষ্কার করা যায়। গরম পানি কিছু জীবাণু ধ্বংস করে কিন্তু পুরোপুরি জীবাণুমুক্ত পরিষ্কার হয় না। তাই গুণগত মানসম্পন্ন পানি পানের জন্য বোতল পরিষ্কার করা জরুরি।
পাঁচটি উপায়ে বোতল জীবাণুমুক্ত পরিষ্কার করতে পারেন-
১
বোতল ভালোভাবে পরিষ্কারের সহজ পথ হচ্ছে সিঙ্ক অথবা ডিসওয়াশার ব্যবহার করা। বোতলের তলা পরিষ্কার হয়েছে কিনা তা অবশ্যই দেখে নেবেন।
২
সাবান পানিতে বা ডিটারজেন্ট মিশিয়ে বোতল ভিজিয়ে রাখুন। ১০-১৫ মিনিট পর ব্রাশ দিয়ে বোতল পরিষ্কার করে নিন। বোতলের ঢাকনা এবং নল খুলে আলাদাভাবে পরিষ্কার করুন।
৩
ভিনেগারের উপর ভরসা করতে পারেন। প্রাকৃতিক ক্লিনজার ব্যবহার করতে চাইলে ভিনেগার সর্বোৎকৃষ্ট উপায় হতে পারে। বোতলের তলা এবং মুখের ভেতরের দিকে জমে থাকা জীবাণু এবং ছোট ভাইরাস ধ্বংস করতে সাদা ভিনেগার বেশ কার্যকরী। এটি ব্যবহারে দীর্ঘসময় লাগলেও চমৎকার কাজ করে। পানিভর্তি বোতলে ভিনেগার ভরে সারা রাত রেখে দিন। কেমিক্যালমুক্ত বোতল পাবেন।
৪
পরিষ্কারক উপাদান ব্যবহার করতে পারেন। হালকা পরিষ্কারক উপাদান জীবাণু ধ্বংস করতে বেশ কার্যকরী। পানিতে ব্লিচিং পাউডার মিশিয়ে এতে বোতল ভালোভাবে ভিজিয়ে নিন। ধোয়ার পর বোতল শুকাতে দিন।
৫
পরিষ্কারক ট্যাবলেট ব্যবহার করা। যেকোনো ধরনের দ্রবীভূত ট্যাবলেট বোতল চমৎকারভাবে পরিষ্কার করে। পানিভর্তি বোতলে ট্যাবলেট ঢেলে দিন। ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন। বোতল চমৎকার পরিষ্কার হবে।