ওয়াররিম জাহাজের ডেকে লেখক মার্ক টোয়েন |
এসএস ওয়াররিমু এক বিচিত্র জাহাজ ছিল। জাহাজটির জীবনে অনেক অভিজ্ঞতা। ১৮৯২ সালে অস্ট্রেলিয়ার নিউক্যাসলে এই ৫ হাজার টনের জাহাজের জন্ম। এটা ছিল লোহার তৈরি সর্বপ্রথম জাহাজগুলোর একটা।
ওপরের ঘটনার চার বছর আগে এই ওয়াররিমুতে চেপেই মার্ক টোয়েন তার বিশ্বভ্রমণের পথে অস্ট্রেলিয়ায় গিয়েছিলেন। তার ‘ফলোইং দ্য ইকুয়েটর নামের বিখ্যাত বইয়ে বিষুবরেখার প্রথম দর্শনের যে রোমাঞ্চকর বিবরণ আছে তা এই ওয়াররিমুতে বসেই দেখা।
জাহাজের একপাশে পরিবার আর অন্যপাশে তিনি আর মাঝখান দিয়ে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা- এ অবস্থায় নিজেদের বয়সের মাথা গোলানো অদলবদল নিয়ে দুর্দান্ত সব রসিকতার জন্মও এই ওয়াররিমুয়ের বুকে।
১৯১৬ সালে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডের মালিকানা ছেড়ে ওয়াররিমু সিঙ্গাপুরে আসে যুদ্ধজাহাজ হয়ে প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অংশ নিতে। এখানেই বহু সৈন্যকে সাগর পারাপার করার পর ১৯১৮ সালে রহস্যজনকভাবে ওয়াররিমু তলিয়ে যায় তিউনিসের কাছে, সম্ভবত এক ফরাসি যুদ্ধজাহাজের সঙ্গে সংঘর্ষে।
এমনিভাবেই সবার অলক্ষ্যে হারিয়ে যায় অস্ট্রেলিয়ানদের এই প্রবাদপ্রতিম জনপ্রিয় জাহাজ।
ওপরের ঘটনার চার বছর আগে এই ওয়াররিমুতে চেপেই মার্ক টোয়েন তার বিশ্বভ্রমণের পথে অস্ট্রেলিয়ায় গিয়েছিলেন। তার ‘ফলোইং দ্য ইকুয়েটর নামের বিখ্যাত বইয়ে বিষুবরেখার প্রথম দর্শনের যে রোমাঞ্চকর বিবরণ আছে তা এই ওয়াররিমুতে বসেই দেখা।
জাহাজের একপাশে পরিবার আর অন্যপাশে তিনি আর মাঝখান দিয়ে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা- এ অবস্থায় নিজেদের বয়সের মাথা গোলানো অদলবদল নিয়ে দুর্দান্ত সব রসিকতার জন্মও এই ওয়াররিমুয়ের বুকে।
১৯১৬ সালে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডের মালিকানা ছেড়ে ওয়াররিমু সিঙ্গাপুরে আসে যুদ্ধজাহাজ হয়ে প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অংশ নিতে। এখানেই বহু সৈন্যকে সাগর পারাপার করার পর ১৯১৮ সালে রহস্যজনকভাবে ওয়াররিমু তলিয়ে যায় তিউনিসের কাছে, সম্ভবত এক ফরাসি যুদ্ধজাহাজের সঙ্গে সংঘর্ষে।
এমনিভাবেই সবার অলক্ষ্যে হারিয়ে যায় অস্ট্রেলিয়ানদের এই প্রবাদপ্রতিম জনপ্রিয় জাহাজ।